ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, ঐতিহাসিক অবিচারকে সংশোধন করতে এবং প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে বিতাড়িত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া সংখ্যালঘুদের প্রতিশ্রুতি পূরণ করতেই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) আনা হয়েছে। মঙ্গলবার দিল্লিতে এনসিসি সমাবেশে সিএএ’র পক্ষে বক্তব্য রাখেন মোদি। খবর এনডিটিভি’র
সমাবেশে মোদি আরও বলেন, দেশভাগের সময় দেশে একটি বিভেদ রেখা টানা হয়েছিল। যার ফলে মানুষ বিভক্ত হয়ে পড়েছিল। সিএএ’র ফলে ওই বিভেদ ভাঙ্গা হবে বলে মনে করেন মোদি।
সিএএ পাসের পর থেকেই বিরোধী দলগুলো একে সংবিধানের লঙ্ঘন বলে সমালোচনা করে আসছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। এবিষয়ে মোদি বলেন, ‘যারা সংবিধানের কথা বলছে তারাই একদিন সংবিধানকে বাতিলের কাতারে ফেলে দিয়েছিল।’ সিএএ নিয়ে বিরোধী দলগুলো ‘ভোটব্যাঙ্ক রাজনীতি’ করছেন বলেও মন্তব্য করেন মোদি।
উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর বিতর্কিত নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন রাজ্যসভায় পাস হয়। এই আইনে আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে ২০১৫ সালের আগে ভারতে আগত অমুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সমালোচকদের মতে, এই আইন বৈষম্যমূলক এবং সংবিধানে বর্ণিত দেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তির পরিপন্থী।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
সম্পাদক : জীবন খান, উপদেষ্টা : ডি আই জি আনোয়ার (অব:) , মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খান, আইন উপদেষ্টা : ফেরদৌস কবির খান, সহকারি সম্পাদক: মোঃ জিল্লুর রহমান খান, মোঃ ইমরান হোসেন নির্বাহী সম্পাদক : মতিউর রহমান ( জনি), সিনিয়র সহ-সম্পাদক: সজীব হোসেন (জয়), মফস্বল সম্পাদক: এহতেশামুল হক (মাশুক)।
চৌধুরী মল (৫ম তলা), ৪৩ শহীদ নজরুল ইসলাম সড়ক, হাটখোলা রোড, টিকাটুলী, ঢাকা-১২০৩। মোবাইল : ০১৭১৪-০২২৮৭৭, E-mail : jibonnews24@gmail.com
জীবন নিউজ ২৪ ডট কম