নিজস্ব প্রতিনিধি:  নিয়োগ বানিজ্য সম্পন্ন করার জন্য ডিএডি জলিল। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরে রিফম সেলে উন্নয়নের কথা বলে (মুল পোস্টিং বগুড়া) বগুড়া জেলা খালি রেখে উপসহকারী পরিচালক আঃ জলিলকে ঢাকা নিয়ে এসেছেন অধিদপ্তরের গুটি কয়েক অফিসার তাদের স্বার্থ উদ্বার করার জন্য। কে এই জলিল? তিনি একাধারে দীর্ঘদিন সিনিয়র স্টেশন অফিসার হিসাবে সিদ্দিকবাজার কর্মরত ছিলেন এবং সাবেক ডিজি আলী আহমদের সাথে তার ঘনিষ্ঠতা ছিল। তার কথা ছাড়া সাবেক ডিজি চলতেননা, সেই সুযোগে নিয়োগ বানিজ্য, বদলি বানিজ্য,টেন্ডার বানিজ্য এমন কিছু নাই যে সে করেনি, সে অধিদপ্তেরর প্রশিক্ষন শাখায় ডিএডি হিসাবে কর্মরত থাকার সময় ৫০কোটি টাকার হিসাব দিতে না পারায় তাকে বগুড়া বদলি করেন, পুরো টাকা তিনি একাই আত্মসাৎ করেন। কোটি কোটি টাকা আয় করে ডলার বানিয়ে তার আমেরিকা প্রবাসী ভাইয়ের নিকট পাঠায়। ভাই আবার দেশে পাঠায়, ইহা ছাড়াও সে নিজেকে ব্যাপক বুদ্বিজীবি মনে করে ফায়ার সাভিসকে ধংসের পায়তারা করিতেছে।

ইতিমধ্যে মহাপরিচালক মহোদয় একজন ভদ্রলোক তাকে কু-বুদ্ধি দিয়ে ৪২কোটি টাকা ফেরত প্রদান করেছেন কোন কেনাকাটা না করে।ফলে গামবুট, হেলমেট, ডেলীভারী হোজ, ব্রাঞ্চ পাইপের অভাবে ভুগিতেছে স্টেশন গুলি। তিনি কৌশলে বদলি ও তদন্ত কমিটির সদস্য সচিব হয়েছেন। তা ছাড়াও সমস্ত দলবাজীর অন্যতম হোতা এই জলিল। দ্রুতগতিতে তাকে অধিদপ্তর থেকে না সরালে, যেকোন মুহুতে বিডিআর বিদ্রোহের মত ঘটনা ঘটতে পারে। সমস্ত অফিসার হতবাক এই দালাল কিভাবে আবার অধিদপ্তরে আসল। এ বিষয়ে তাকে ফোন করিলে বলেন, সুযোগ ছিল টাকা কামাইছি আপনার সমস্যা কি? চলবে.......।