অনলাইন ডেস্ক: ২২ মার্চ, বিশ্ব পানি দিবস। ভূগর্ভস্ত পানির ব্যবহার নিশ্চিতে এবং অপচয় রোধে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয় বিশ্বব্যাপী। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিওতে পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক জাতিসংঘের সম্মেলনে পানি দিবসের ধারণাটি প্রস্তাবিত হয়। পরবর্তীতে একই বছরের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ প্রতিবছর ২২ মার্চকে বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে ঘোষণা করে একটি প্রস্তাব পাস করে। ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতি বছর পালিত হয়ে আসছে এ বিশেষ দিবসটি।
পৃথিবীর তিন-চতুর্থাংশই পানি। তবুও বিশুদ্ধ-নিরাপদ পানির জন্য আমাদের অনেক বেগ পেতে হয়ে। তবে এর মাঝে ৯৭ ভাগ পানি লবনাক্ত। বাকি ৩ ভাগের মধ্যে ১ ভাগ সুপেয় পানি, যা পান করা যায়।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের তথ্যমতে, বিশ্বের প্রায় ৭৭ কোটির বেশি মানুষ নিরাপদ পানির সুবিধা থেকে বঞ্চিত। আর প্রতিবছর অনিরাপদ পানি ও দুর্বল পয়োনিষ্কাশনের জন্য প্রায় ১০ লাখেরও বেশি মানুষ মারা যায়।
অধিকাংশ মানুষই সচেতন কিংবা অসচেতনভাবেই পানি অপচয় করে থাকে, যা প্রাণীকুলের জন্য ক্ষতিকর। তাই পানির গুরুত্ব বোঝা এবং এর সংরক্ষণ অত্যন্ত জরুরি।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। এ উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। এছাড়া পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো পানি দিবস নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি ও সেমিনার করবে। এবারের পানি দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে— ‘মাটির নীচের পানি অশেষ নয়, আপনার সন্তানের স্বার্থে পানি ব্যবহারে যত্নশীল হউন’।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
সম্পাদক : জীবন খান, উপদেষ্টা : ডি আই জি আনোয়ার (অব:) , মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খান, আইন উপদেষ্টা : ফেরদৌস কবির খান, সহকারি সম্পাদক: মোঃ জিল্লুর রহমান খান, মোঃ ইমরান হোসেন নির্বাহী সম্পাদক : মতিউর রহমান ( জনি), সিনিয়র সহ-সম্পাদক: সজীব হোসেন (জয়), মফস্বল সম্পাদক: এহতেশামুল হক (মাশুক)।
চৌধুরী মল (৫ম তলা), ৪৩ শহীদ নজরুল ইসলাম সড়ক, হাটখোলা রোড, টিকাটুলী, ঢাকা-১২০৩। মোবাইল : ০১৭১৪-০২২৮৭৭, E-mail : jibonnews24@gmail.com
জীবন নিউজ ২৪ ডট কম