রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী অভিযোগ করেছেন, প্রশাসনবিরোধী আন্দোলনে জড়িত না থাকার ‘পরামর্শ’ দিয়েছে একটি গোয়েন্দা সংস্থা। আবদুল মজিদ নামের ওই শিক্ষার্থী চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র বিভাগের এমফিলের ছাত্র ও রাকসু আন্দোলন মঞ্চের সমন্বয়ক। বদুল মজিদের অভিযোগ, গত সোমবার বেলা দুইটা থেকে সন্ধ্যা সোয়া সাতটা পর্যন্ত তাঁকে ওই সংস্থার কার্যালয়ে রাখা হয়। তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকেই নানা অন্যায়-অসংগতির বিরুদ্ধে কথা বলি। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও একজন সহ–উপাচার্যের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগের কারণে আন্দোলন শুরু হয়েছে। ভিসি নিজে আমার সঙ্গে কথা বলে আমাকে বোঝাতে পারেননি। আমি আন্দোলনে থেকেছি। আমার ধারণা, ভিসি আমাকে এই আন্দোলন থেকে দূরে রাখতে ওই সংস্থা দিয়ে এটা করিয়েছেন।’ আবদুল মজিদ ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। ২০১৭ সালে তিনি ওই বিভাগ থেকে স্নাতক পাস করেন। এ বছর তিনি চারুকলা অনুষদে এমফিল কোর্সে ভর্তি হয়েছেন। তিনি রাকসু আন্দোলনের দাবিতে গঠিত রাকসু আন্দোলন মঞ্চের সমন্বয়কের দায়িত্বে আছেন। অভিযোগ প্রসঙ্গে উপাচার্য এম আবদুস সোবহান ও সহ-উপাচার্য চৌধুরী মো. জাকারিয়ার কোনো বক্তব্য পাওয়া সম্ভব হয়নি।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
প্রকাশক: ফয়সাল আহাম্মেদ খান, সম্পাদক : জীবন খান, উপদেষ্টা : ডি আই জি আনোয়ার (অব:), মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খান, আইন উপদেষ্টা : ফেরদৌস কবির খান, বার্তা সম্পাদক: মোরশেদ আলম পাটোয়ারী, সিনিয়র সহ-সম্পাদক: সজীব হোসেন (জয়), সহকারি সম্পাদক: মোঃ জিল্লুর রহমান খান, সহকারি সম্পাদক: মোঃ ইমরান হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক : মতিউর রহমান (জনি), মফস্বল সম্পাদক: সঞ্জয় তালুকদার, এহতেশামুল হক (মাশুক), ক্রীড়া সম্পাদক : মোকাদ্দাস মোল্লা।
২৮/সি/৪ শাকের প্লাজা (টয়েনবি রোড) মতিঝিল, ঢাকা-১০০০। মোবাইল : ০১৭১৪-০২২৮৭৭, E-mail : jibonnews24@gmail.com
জীবন নিউজ ২৪ ডট কম লিমিটেড