আন্তর্জাতিক ডেস্ক: দক্ষিণ কোরিয়ার প্রসিকিউটররা সোমবার সিউলের মেয়রের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক তহবিল আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছেন। খবর বার্তা সংস্থা এএফপি’র।
রক্ষণশীল পিপল পাওয়ার পার্টির ওহ সে-হুন এখন দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানীর মেয়র হিসেবে চতুর্থ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করছেন এবং দীর্ঘদিন ধরেই তাকে ভবিষ্যতের সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
প্রসিকিউটররা তাকে অভিযুক্ত করেছেন যে তিনি একজন সমর্থককে ২০২১ সালের উপ-নির্বাচনের আগে মতামত জরিপের খরচ জোগানোর ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
প্রসিকিউটররা জানান, ৬৪ বছর বয়সী মেয়র রাজনৈতিক তহবিল আইন লঙ্ঘন করে পাঁচবার নির্বাচনের তহবিলের জন্য একজন ব্যবসায়ীকে ৩৩ মিলিয়ন ওন (২২ হাজার ৪০০ মার্কিন ডলার) দিতে বাধ্য করেছেন।
২০০৬ সালে প্রথম নির্বাচিত সিউল মেয়র, ওহ ২০২১ সালে তার উত্তরসূরী পার্ক ওন-সুন-এর আত্মহত্যার পর আবারও দায়িত্ব পালন করেন।
আগামী বছরের স্থানীয় নির্বাচনের জন্য সাম্প্রতিক মতামত জরিপে তিনি ধারাবাহিকভাবে শীর্ষে রয়েছেন।
এই নির্বাচনকে তিনি যদি আরেকটি মেয়াদ নিশ্চিত করেন, তবে প্রেসিডেন্ট পদের জন্য তাকে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করা হতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়ার নির্বাচনী আইন অনুসারে, দশ লাখ ওন বা তার বেশি জরিমানা সাপেক্ষে দোষী সাব্যস্ত হলে, তিনি পরের বছর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার যোগ্যতা হারাবেন।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
প্রকাশক: ফয়সাল আহাম্মেদ খান, সম্পাদক : জীবন খান, উপদেষ্টা : ডি আই জি আনোয়ার (অব:), মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খান, আইন উপদেষ্টা : ফেরদৌস কবির খান, বার্তা সম্পাদক: মোরশেদ আলম পাটোয়ারী, সিনিয়র সহ-সম্পাদক: সজীব হোসেন (জয়), সহকারি সম্পাদক: মোঃ জিল্লুর রহমান খান, সহকারি সম্পাদক: মোঃ ইমরান হোসেন, নির্বাহী সম্পাদক : মতিউর রহমান (জনি), মফস্বল সম্পাদক: সঞ্জয় তালুকদার, এহতেশামুল হক (মাশুক), ক্রীড়া সম্পাদক : মোকাদ্দাস মোল্লা।
২৮/সি/৪ শাকের প্লাজা (টয়েনবি রোড) মতিঝিল, ঢাকা-১০০০। মোবাইল : ০১৭১৪-০২২৮৭৭, E-mail : jibonnews24@gmail.com
জীবন নিউজ ২৪ ডট কম লিমিটেড