স্বামীর দীর্ঘায়ু কামনায় ‘করবা চৌথ’ ব্রত করেছিলেন হরভজন সিংয়ের স্ত্রী গীতা বসরা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে স্ত্রীর একটি ছবি পোস্ট করে ব্রত পালনের তথ্যটি জানান হরভজন নিজেই। স্ত্রীর ওই ছবিটি পোস্ট করে কট্টরপন্থী শিখদের তোপের মুখে পড়েন ভারতের এই ডানহাতি অফ স্পিনার।
টুইটারে নিজের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকেই স্ত্রীর ছবি পোস্ট করেন হরভজন। যেখানে হরভজন পত্নী গীতা বসরাকে করবা চৌথের ব্রত পালন করতে দেখা যায়। ছবির ক্যাপশনে লেখেন, ‘অনেকক্ষণ উপবাস করেছ। এবার খাওয়া-দাওয়া কর, মজা কর।’ ছবিটি দেখামাত্র গর্জে ওঠেন শিখ সম্প্রদায়ের অনুসারীরা। হরভজন ও তার স্ত্রীকে বিদ্রূপ করতে শুরু করেন তারা।
শিখ সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে, একটি শিখ পরিবার কেন হিন্দু ধর্মের নিয়মকানুন পালন করেছে? একজন তো রীতিমত ধর্ম ও ধর্মের বিধি-বিধান সম্পর্কে জ্ঞান বাড়ানোর পরামর্শ পর্যন্ত দিয়েছেন হরভজনকে। ভারতীয় স্পিনারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি লেখেন, ‘শিখ ধর্ম সম্পর্কে আপনার জানা উচিত। আমাদের ধর্মে উপবাস, ব্রতর কোনো স্থান নেই। এসবকে অন্ধবিশ্বাস বলে মনে করা হয়।’
তবে মুখ বন্ধ করে বিদ্রূপ সহ্য করার পাত্র নন হরভজন। সমালোচনাকারীদের পাল্টা জবাব দিতে ছাড়েননি তিনিও।
. . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . . .
প্রকাশক : ফয়সাল আহমেদ খান, সম্পাদক : জীবন খান, উপদেষ্টা : ডি আই জি আনোয়ার (অব:) , মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খান, আইন উপদেষ্টা : ফেরদৌস কবির খান, নির্বাহী সম্পাদক : মতিউর রহমান ( জনি), সিনিয়র সহ-সম্পাদক: সজীব হোসেন (জয়), বার্তা সম্পাদক: মো: মোরশেদ আলম, মফস্বল সম্পাদক: এহতেশামুল হক (মাশুক), সহ-বার্তা সম্পাদক: মো: জিল্লুর রহমান খান, সহকারী সম্পাদক : ইমরান হোসেন।
চৌধুরী মল (৫ম তলা), ৪৩ শহীদ নজরুল ইসলাম সড়ক, হাটখোলা রোড, টিকাটুলী, ঢাকা-১২০৩। মোবাইল : ০১৭১৪-০২২৮৭৭, E-mail : jibonnews24@gmail.com
জীবন নিউজ ২৪ ডট কম