1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০১:২৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
নতুন শিক্ষাক্রম: ১৬টি দেশের শিক্ষাব্যবস্থার পর্যালোচনা চলছে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছে আরো ১১০ ফিলিস্তিনি পানি কমতে থাকায় ফেনীতে প্লাবন পরিস্থিতির আরও উন্নতি গাজায় ইসরাইলি হামলায় ৬১ জন ফিলিস্তিনি নিহত, আহত হয়েছে ২৩১ জন ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যাকাণ্ডের আসামিকে ৫ দিনের রিমান্ড সারাদেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের তালিকা তৈরির কাজ চলছে : আইজিপি অস্ট্রেলিয়ায় নিখোঁজের দুই সপ্তাহ পর জীবিত উদ্ধার জার্মান পর্যটক বিচ্ছিন্ন ঘটনায় দায় বিএনপির ওপর চাপানো অপরাজনীতি : সালাহউদ্দিন আহমদ ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী জন্য ৩০০ কেজি আম পাঠিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ছেলের মৃত্যুবার্ষিকীতেও আদালতে খালেদা

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : বুধবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৮

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাজিরা দিতে আদালতে হাজির হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া।

আজ বুধবার খালেদা জিয়া আসার আগেই মামলার আরেক আসামি ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদের পক্ষে পঞ্চম দিনের মতো যুক্তি উপস্থাপন শুরু করছেন আইনজীবী আহসান উল্লাহ।

রাজধানীর বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে দুদকের দায়ের করা মামলা দুটির বিচার চলছে।

খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী হওয়ায় তিনি আজকের দিন পর্যন্ত দুই মামলায় জামিনে রয়েছেন। তারপরও বুধবার বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে বিশেষ আদালতে পৌঁছান তিনি।

এর আগে, গতকাল আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে দুটি আবেদন দাখিল করে তার আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, বুধবার খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি পারিবারিক কাজে ব্যস্ত থাকবেন। আদালতে আসতে পারবেন না। এ পর্যায়ে তিনি মামলার শুনানি মুলতবির আবেদন জানান। এ সময় বিচারক বলেন, ম্যাডামের আসার দরকার নেই, উনি এক দিন (বুধবার) জামিনে থাকবেন। তবে মামলার অন্য আসামি শরফুদ্দিন আহমেদ ও কাজী সলিমুল হকের যুক্তিতর্ক চলবে।

পরে বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা মামলার কার্যক্রম মুলতবির আবেদন জানিয়েছিলাম। বিচারক শুনানি মুলতবি না করে শুধু ম্যাডামকে জামিন দিয়েছেন। তাই ম্যাডাম বুধবার আদালতে যাবেন।’

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলা করে দুদক। ২০১০ সালের ৫ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক হারুন-অর-রশীদ। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক। এ ছাড়া জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় আরও একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক হারুন-অর-রশীদ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাজিরা দিতে আদালতে হাজির হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া।

আজ বুধবার খালেদা জিয়া আসার আগেই মামলার আরেক আসামি ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদের পক্ষে পঞ্চম দিনের মতো যুক্তি উপস্থাপন শুরু করছেন আইনজীবী আহসান উল্লাহ।

রাজধানীর বকশীবাজারের আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে স্থাপিত ঢাকার ৫নং বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে দুদকের দায়ের করা মামলা দুটির বিচার চলছে।

খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী হওয়ায় তিনি আজকের দিন পর্যন্ত দুই মামলায় জামিনে রয়েছেন। তারপরও বুধবার বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে বিশেষ আদালতে পৌঁছান তিনি।

এর আগে, গতকাল আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে দুটি আবেদন দাখিল করে তার আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, বুধবার খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি পারিবারিক কাজে ব্যস্ত থাকবেন। আদালতে আসতে পারবেন না। এ পর্যায়ে তিনি মামলার শুনানি মুলতবির আবেদন জানান। এ সময় বিচারক বলেন, ম্যাডামের আসার দরকার নেই, উনি এক দিন (বুধবার) জামিনে থাকবেন। তবে মামলার অন্য আসামি শরফুদ্দিন আহমেদ ও কাজী সলিমুল হকের যুক্তিতর্ক চলবে।

পরে বিএনপি চেয়ারপারসনের আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা মামলার কার্যক্রম মুলতবির আবেদন জানিয়েছিলাম। বিচারক শুনানি মুলতবি না করে শুধু ম্যাডামকে জামিন দিয়েছেন। তাই ম্যাডাম বুধবার আদালতে যাবেন।’

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলা করে দুদক। ২০১০ সালের ৫ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক হারুন-অর-রশীদ। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক। এ ছাড়া জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় আরও একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক হারুন-অর-রশীদ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০১৪ সালের ১৯ মার্চ আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক।

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম
Theme Customized BY LatestNews