বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৬:১৪ অপরাহ্ন
রেজওয়ান,দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার অর্ন্তরালের মাদকদ্রব্য উৎপাদন বহন সরবরাহ এবং সেবনকারীগনের মধ্যে তাদের মাদকদ্রব্য ক্রয় বিক্রয়ের প্রতিক্রিয়া জোরালো ভাবে লক্ষ্য করা গেছে ,তাতে জানা যায়
পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের মাদক বিরোধী অভিযানের সক্রিয়তায় এলাকার মাদকসেবীদের মধ্যে হাহাকার শুরু হয়ে গেছে। সারাদেশে ঘোষণা দিয়ে মাদক বিরোধী অভিযান শুরুর আগে থেকেই এ তদন্ত কেন্দ্রের এলাকায় পুলিশের মাদক বিরোধী ভূমিকা জোরালো থাকায় এবং বন্দুক যুদ্ধে মাদক ব্যবসায়ী নিহতের সংবাদে এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারী শূন্য হয়ে পড়েছে ।
এ বিযয়ে বিরামপুর উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় মাদকদ্রব্য সরবরাহ ক্রেতা ও সেবন কারির গনের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনার সূএপাত ঘটে মাদকসেবন থেকে ফিরে আসা নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক ব্যাক্তিগনের নিকট হতে জানা যায় যে,তারা বলেন বাংলাদেশ সরকার মাদকদ্রব্য সেবন সরবরাহ ব্যাবহারের প্রতি কড়া পদক্ষেপ গ্রহন করায় ব্যাবসায়ি সেবন ও সরবরাহকারী গনের মধ্যে আতংক বিরাজ করছেন বলে জানা যায় । তারা বলেন এমন কড়া ভাবে আইনের প্রয়োগ হইলে কি ভাবে ব্যাবসা পরিচালনা করা যাবে, এমন অবস্হা বিদ্যমান থাকলে এই মাদকের ব্যাবসা ছেড়ে দিতে হবে বলে মন্তব্য করেন ।
এ বিযয়ে বিরামপুরের মাদকদ্রব্য সরবরাহকারী ও সেবন কারির নিকট হতে জানতে চাইলে তারা ভয়ে আতংকে বলতে থাকেন যে সরকার এত কঠোর ভাবে পদক্ষেপ গ্রহন করেছেন যে সরাসরি ক্রসফায়ারের নির্দেশ প্রদান করেছেন । যার ফলে বাঁচতে হলে মাদককে না বলতে হবে।
অনেকে জেলহাজতে থাকলেও যারা জেলের বাইরে ছিল তারা সকলে এখন গা ঢাকা দিয়ে অন্যত্র চলে গেছে।
এ বিযয়ে স্হানীয় আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের ও প্রশাসনের নিকট জানতে চাইলে তারা বলেন যারা মাদকদ্রব্যের সহিত জড়িত তারা ঐ পথ থেকে সরে এসে স্বাভাবিক জিবনে ফিরে আসলে আমরা তাদের স্বাভাবিক জিবন অতি সুন্দর ভাবে অতিবাহিত হওয়ার জন্য সর্বাত্তক চেষ্টা করব । আর তা না হলে সরকারের ঘোষনা অনুযায়ী কঠোর ব্যাবস্হা গ্রহন করা হবে আর তা থেকে কেহ পরিএান পাবে না ।
এ বিযয়ে জনগনের নিকট জানতে চাইলে তারা বলেন দেশের প্রতিটি শহরের ন্যায় বিরামপুরেও মাদকদ্রব্যের সরবরাহ ও ব্যাবহারের মাএা দিন দিন বেড়েই চলেছে এমন কি তারা পুলিশ প্রশাসনকেও ভয় পাচ্ছেন না, তাদের উপর চড়াও হয়ে তাদের উপর হামলা করছেন এবং দিনের পর দিন মাদকের কেনাবেচা ও সেবন কারির প্রবনতা বেড়েই চলেছে । সেই জন্যে দেশের জনস্পদের ভিষন ক্ষতি হচ্ছে বিধায় সরকার এমন কঠোর হতে বাধ্য হয়েছেন, তাতে করে দেশ ও সমাজের কল্যাণ সাধিত হবে মর্মে এমন ব্যাবস্হা ।
উল্লেখ্য, বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস সালাম এর নেতৃত্বে পুলিশ মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনা অব্যাহত রেখেছেন ।
এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের আটক করে আদালতে সোপর্দ করতে থাকায় কিছুদিনের মধ্যে তিনি মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের আতংকের অন্যতম কারণ হয়ে উঠেছেন।
বিরামপুর থানায় নবাগত অফিসার ইনচার্জ আব্দুস সালামের যোগদানের পর হতে মাদক বিরোধী সমন্বিত অভিযানের পাশাপাশি বিভিন্ন হাট-বাজারের গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে সচেতনাতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন । একসময়ের মাদকের স্পটখ্যাত,কাটলা,আয়ড়া,মুকুন্দপু
উঠতি বয়সের সন্তানদের নিয়ে যে অভিভাবকরা চরম শংকায় ছিলেন, আজ অনেকটাই তারা শংকাহীন। ইতিপূর্বে বিরামপুর শহর থেকে প্রকাশ্যে শত শত নম্বরবিহীন মোটরসাইকেলে মাদকদ্রব্য সংশ্লিষ্ট অনেকে যাওয়া আসা করতেন। কিন্তু বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস সালামের সাহসীকতায় সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স সমূহের সমন্বয়ে সফলভাবে মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে এলাকার মাদক ব্যবসার মূলহোতারা হাতে নাতে ধরা পড়তে থাকায় এখন উল্লেখিত মাদকের স্পটগুলিতে নেই কোন অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা কোলাহল । অথচ
যেখানে প্রকাশ্যে মাদক বিক্রির মহোৎসবে মেতে উঠেছিল মাদক ব্যবসায়ীরা, সেখানে এখন তাদের কোন চিহ্ন খুঁজে পাওয়া মুশকিল। নাম প্রকাশে অনেচ্ছুক ব্যাক্তিগন বিযয়টি নিশ্চিত করেছেন । বিরামপুর উপজেলার অর্ন্তরগত সাধারণ মানুষদের মধ্যেও মাদকের কুফল সম্পর্কে সচেতনতার অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সচেতন এলাকাবাসী জনসাধারণ ।
বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস সালামের নেতৃত্বে মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীগনকে প্রায় বেশ কিছু আসামীকে আটক করে পর্যায়ক্রমে নিয়মিত মামলা দিয়ে আবার অনেককে ভ্রাম্যমান আদালতে সোপর্দ করায় এখন এই এলাকাটি কিছুটা হলেও মাদকদ্রব্য শূন্যতায় প্রতক্ষ্য করা যায় ।
এ বিযয়ে বিরামপুর উপজেলার ৪নং দিওড়,খাঁনপুর,বিনাইল,কাটলা,জো
