রেদওয়ান রনি ঃ অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বরিশালের “সাংবাদিক রেদওয়ান রনি”কে জীবনের তরে মেরে ফেলার হুমকি দিলো ভূমিদস্যু জ্বাল-জালিয়াতি নারী লোভী মাদক ব্যবসায়ী হারুন ওরফে পাখি হারুনের সন্ত্রাস বাহিনীরা। সূত্রে জানা যায়, ১২/০৫/২০১৮ইং তারিখে রোজ শনিবার ০৮: ০৪ মিনিটের সময় সাংবাদিক রেদওয়ান রনিকে ফোন দিয়ে ০১৭৭৮-৩৬৬৫৩৩ এই নাম্বার থেকে বলে শালা তুই কোন পত্রিকার সাংবাদিক অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন এবং আরো বলেন, তোর হাত পা কেটে নদীতে ভাসিয়ে তিবো। তোর নামে বিভিন্ন থানা ও জেলা থেকে চাঁদাবাজিসহ মিথ্যা মামলা দিবো। এইভাবে বেশকিছু আগে বেশ কয়েকটা নাম্বার থেকে হুমকি দিয়ে আসিতেছেন। সাংবাদিক রেদওয়ান রনি জীবন নিরাপত্তার জন্য কোতয়ালী মডেল থানায় একটি সাধারন ডায়েরী করেন। যাহার জিডি নং-৬৪০/১৮, ১২/০৫/২০১৮ইং তারিখে রোজ শনিবার সাধারন ডায়েরী সূত্রে জানা যায়, গত দেড় মাস আগে “জাতীয় দৈনিক হক ইনসাফ পত্রিকায়” হারুন ও ওরফে পাখি হারুনের নামে ভূমিদস্যু খাল দখলবাজ একটি সংবাদ ছাপানো হয় ও ঐ সংবাদ ছাপানো কেন্দ্র ধরে দৈনিক হক ইনসাফ পত্রিকায় যুগ্ম সম্পাদক রেদওয়ান রনিকে বিভিন্ন কুচ্ছিত মহলের ক্যাডার বাহিনী দিয়ে ফোন দিয়ে জীবনে তরে মেরে ফেলার হুমকি প্রদর্শন করেন। এ ব্যাপারে সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম, আকাশ খান, হারুন ও ওরফে পাখি হারুনকে মুঠোফোনে ফোন দিয়ে সংবাদাতারা জানতে চাইলে হারুন ও ওরফে পাখি হারুন জবাবে বলেন, আমার নামে ভূমিদস্যু খাল দখলের সংবাদ ছাপিয়ে সাংবাদিক রেদওয়ান রনি অনেক বড় ভুল করেছে। রেদওয়ান রনি বড় ধরনের ক্ষতি হবে বলে এই বলিয়া হুমকি প্রদর্শন করেন। এবং আরো জানা যায়, ২৪/০৪/২০১৮ইং তারিখে হারুন ও ওরফে পাখি হারুন মাস খানেক আগে একদল কুচ্ছক মহলের লোকের ধারা সাংবাদিক এইচ.এম রানাকে জীবনে তরে মেরে ফেলার জন্য ৬,০০,০০০/ (ছয় লক্ষ) টাকা বাজেট ধরেছে। এবং বেশ কিছু ক্যাডার বাহিনী দ্বারা যেকোন সময় সাংবাদিক এইচ.এম রানা বড় ধরনের ক্ষতিসাধন হতে পারে জানিয়েছে হারুন ও হারুনের ক্যাডার বাহিনী দ্বারা। সংবাদদাতাকে আরো মুঠোফোনে বলে আমিও এক সময় বড় মাপের একজন সাংবাদিক ছিলাম। আমি সাংবাদিকতা বুঝি। বর্তমানে আমি লোহা শ্রমিক ইউনিয়নের একজন সাধারন সম্পাদক। হাজার হাজার সাংবাদিক আমার পকেটে আছে, কে কি করতে পারি আমি জানি, কোন কোন সাংবাদিকের ঘরের ব্যাড়া নেই তাও আমি জানি। সাংবাদিক হলে ১০০/- (একশত) টাকায় কেনা যায়, এভাবে বহু সাংবাদিক আমি কিনছি। হারুন ও ওরফে পাখি হারুন আরো বলেন, আমি সাংবাদিক রেদওয়ান রনিকে কাবুমতো পাইলে জীবনে তরে শেষ করে ফেলবো ও কত বড় মাপের সাংবাদিক হইছে তা আমি দেখে নিবো এই বলিয়া সে ফোনটা কেটে দেয়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, হারুন ও ওরফে পাখি হারুন হলেন একজন ভূমিদস্যু খাল দখলবাজ, একজন নারী লোভী ও মাদক ব্যবসায়ী এর ব্যাপারে কেউ যদি মুখ খুলে তাহলে লোহা শ্রমিকের সাধারন সম্পাদক পরিচয় দিয়ে মিথ্যাভাবে প্রশাসন দিয়ে হয়রানি করে এবং তাদের স্ব-পরিবারকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। এর অত্যাচারে এলাকাবাসী সাধারন ভাবে বসবাস করতে পারে না। এই হারুন ও ওরফে পাখি হারুন হলো একজন ছ্যাঁচরা চোর ও ভূমিদস্যু, খাল দখলবাজ ও জ্বাল-জালিয়াতি এবং ভূয়া রেকর্ড করে সরকারি জমি নিজের নামে সাইন বোর্ড দেখিয়ে বরিশাল নগরীর ৫নং ওয়ার্ড পলাশপুর মোহাম্মাদপুর এলাকায় নিজের নামে সাইন বোর্ড লিখে সরকারী জমিনে উপরে সাইন বোর্ড দিয়ে খাল দখল করা এবং বিক্রি করা তার নেশা ও পেশা। এবং জ্বাল-জালিয়াতির মাধ্যমে পরের সম্পত্তি হাতিয়ে নেওয়া তাও এক ধরনের পেশা। এই হারুন ও ওরফে পাখি হারুন হলে মাদক স¤্রাটের হোল সেলার। সে এখন সাধারন মানুষ সেজে ঘুরে বেড়াচ্ছে পলাশপুর ৫নং ও ৬নং ওয়ার্ড চুসে বেড়াচ্ছে সেই এলাকার লোকদের রক্তচোষা টাকা। আরো জানা যায়, গরীব নিরীহ লেবারদের ঠকিয়ে নিয়েছে হাজার হাজার টাকা হারুন ও ওরফে পাখি হারুন। তাহার সাথে সংবাদদাতারা মুঠো ফোনে জানতে চাইলে সংবাদদাতাকে বলে আমি একজন সাধারন মানুষ দিন আনি দিন খাই। আমার নামে কিছু সাংবাদিক ভাইরা খাল দখলের সংবাদ প্রকাশ করেন। এবং আমি কিছু জমি মসজিদে দান করে দিয়েছি। একবার জবাবে বলে আমি জমি রেকর্ড করেছি। আরেকবার বলেন আমার রেকর্ড ভূয়া প্রমানিত হয়েছি। এই কথায় সংবাদাতারা বলেন, আপনার কথার ভিতরেই ভুল সে বলে আমি এই ব্যাপারে ডি.সি সাহেবের কাছে জবাব দিবো, পারলে ডি.সি সাহেব আমাকে সরাইয়া দিক। আমরা এ ব্যাপারে বহু জমি দখল করে বসবাসস করিয়া আসিতেছি আরো সূত্রে জানা যায় হারুন ও ওরফে পাখি হারুন. এর ক্যাডার বাহিনীর বিরুদ্ধে স্থানীয় গন্যমান্য মিলে দুদকের মামলা করণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে স্থানীয় লোকজনদের সাথে কথা বললে, কিছু নাম অনিচ্ছুক। তারা সংবাদদাতাকে বলেন, হারুন ও ওরফে পাখি হারুননের ক্ষমতারবলে ও অত্যাচারে এলাকার সাধারন মানুষ বসবাস করতে পারে না, তার নামে এ রকমের অনেক হাজরো অভিযোগ আছে। তাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি নিবেদন জানাইতেছি যে, এই ভূমিদস্যু, খাল দখলবাজ, নারীলোভী, মাদক ব্যবসায়ী হারুন ও পাখি হারুনের সন্ত্রাস বাহিনীদেরকে সুষ্ঠ তদন্ত করে আইনে আওতায় আনা একান্ত মর্জি হয়।………….(চলবে)