1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ১০:৪২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
গোলাম রাব্বানীর দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ‘আনটাং’ অফিসিয়ালি নির্বাচিত হচ্ছে ওয়াটারলু ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে টেলিফোনালাপ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ’কাঁটা লাগা’ গার্ল খ্যাত শেফালি জরিওয়ালা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চলীয় ইজমির প্রদেশ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত পিআরকে ইস্যু করে দেশের মানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষায় দ্বন্দ্ব সৃষ্টিকারী বাংলাদেশের আদর্শে বিশ্বাসী না আবু সাঈদ হত্যা মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়েছে ট্রাইব্যুনাল এনবিআর- এর কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি প্রত্যাহার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা সাধারণ মানুষের পক্ষে এখন আর সিনেমা হলে যাওয়া সহজ নয়: আমির খান

কানাডার কুইবেকে নিষিদ্ধ হলো নিকাব

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৭

ঢাকা: কানাডার কুইবেক প্রদেশে সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নারীদের জন্য নিকাব পরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে একটি আইন পাশ হয়েছে। কুইবেকে ধর্মীয় নিরপেক্ষতা আইনটি বহু সমালোচিত হয়ে আসছে। কিন্তু এই আইনটিই পাশ করেছে কুইবেক ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি।

সরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নারীদের বোরকা ও নিকাব পরা নিষিদ্ধ করে তাদের মুখ দেখানো বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে এই আইনটি পাশের মাধ্যমে।

কুইবেক ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে ‘বিল সিক্সটি-টু’ নামের এই আইনটি পাশ হয় ৬৬-৫১ ভোটে। ২০১৪ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা লিবারেলরা দুবছর আগেই এই বিলটি উত্থাপন করেছিল।

আর এখন এটি পাশ হবার কারণে-প্রদেশের আমলা, পুলিশ কর্মকর্তা, বাস চালক, ডাক্তার, মিডওয়াইভ এবং দাঁতের ডাক্তারসহ সরকারি যে কোনো প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিদের মুখ অনাবৃত থাকতে হবে।

এছাড়া প্রদেশের যেসব শিশুকেন্দ্রে ধর্মীয় শিক্ষা দেয়া হতো সেই সেবাও বন্ধ হয়ে যাবে-এই আইনে এমনটাই বলা হচ্ছে।
তবে কুইবেকের এই আইনটিতে কোথাও মুসলিমদের বিশ্বাসের কথা উল্লেখ নেই।

সরকার বলছে, কোনো ধরনের আচ্ছাদন বা আবরণ মুখে থাকবেনা এমনটাই আইনে বলা হচ্ছে, তার অর্থ এই নয় যে মুসলিমদের টার্গেট করে এমনটা করা হয়েছে।

তবে এই আইনের প্রভাব মুসলিম নারীদের ওপরেই সবচেয়ে বেশি পড়বে। সরকার বলছে, যোগাযোগ ও নিরাপত্তা ইস্যুকে মাথায় রেখে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

তবে সমালোচকেরা বলছেন, এটি মুসলিম নারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ। কুইবেকে কত নারী নিকাব পড়ে সেই বিষয়ে এখনো স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। তবে ২০১৬ সালের এক জরিপের তথ্য অনুযায়ী- কানাডার ৩ শতাংশ মুসলিম নারী চাদর পরে এবং ৩ শতাংশ নারী নিকাব পরে। সূত্র: বিবিসি

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম
Theme Customized BY LatestNews