1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
আ. লীগকে পুনর্বাসিত করার পরিকল্পিত আয়োজন এটা: নাহিদ ইসলাম কিডনির কার্যক্ষমতা ফিরলেও অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক হাদির: মেডিকেল বোর্ড মেসিকে ঠিকমতো দেখতে না পেয়ে উত্তাল কলকাতা, গ্যালারি ভাঙচুর করে মাঠে নামলেন দর্শকরা সবজির দাম এখনও চড়া—মাছের দামেও নেই স্বস্তি ট্রেলার মুক্তির আগেই শোরগোল সৃষ্টি করলো ‘অ্যাভেঞ্জার্স: ডুমসডে’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ করিয়েই ঘরে ফিরবো কেরানীগঞ্জে ভবনে আগুন—৪২ জনকে উদ্ধার, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস যমুনায় হাদির পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ, দিলেন আশ্বাস হাদিকে হামলাকারী একজন শনাক্ত, খুঁজে দিলেই পুরস্কার: ডিএমপি আগামীকাল রুয়েটে শুরু হচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাতের স্ত্রী ও ছেলেসহ ফ্ল্যাট, প্লট, জমি জব্দের আদেশ

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ২০ মে, ২০২৫

নিউজ ডেস্ক:  পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফাত, স্ত্রী আঞ্জুমান আরা শহিদ ও ছেলে চৌধুরী রাহিব সাফওয়ান সরাফাতের ১৯টি ফ্ল্যাট, চারটি প্লট, দুইটি বাড়িসহ ৮৫ দশমিক ২৯ শতাংশ জমি জব্দের আদেশ দিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার (২০ মে) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনে ঢাকার মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য দিয়েছেন।

দুদকের আবেদনে বলা হয়েছিল, পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সারাফত ও অন্যদের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে গ্রাহকের সঙ্গে প্রতারণা ও নিজেদের মাধ্যমে একে অপরের যোগসাজশে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎসহ মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে দুদকের ৩ সদস্য অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায় , চৌধুরী নাফিজ সরাফত, তার স্ত্রী আঞ্জুমান আরা শহিদ এবং তার পুত্র চৌধুরী রাহিব সাফওয়ান সরাফতের নামে দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থাবর সম্পত্তির তথ্য পাওয়া গেছে। বর্তমানে তারা পলাতক রয়েছেন। প্রাথমিকভাবে স্থাবর সম্পত্তিগুলো মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে সম্পৃক্ত অপরাধ তথা দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত বা বৈধ আয়বহির্ভূতভাবে অর্জন করা হয়েছে মর্মে প্রতীয়মান হয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর সঙ্গে তার ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে সম্পদ অর্জনের বিষয়টি মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) ও (৩) ধারা এবং দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ মোতাবেক শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

দুর্নীতি দমন কমিশন অনুসন্ধান শুরুর পর থেকে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/ব্যক্তিরা স্থাবর সম্পত্তিগুলো অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তার, বন্ধক বা বেহাত করার জন্য বিভিন্ন প্রচেষ্টা করছেন মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। বর্তমানে অভিযোগটির সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে অভিযোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট স্থাবর সম্পত্তিগুলো অবিলম্বে ক্রোককরণ আবশ্যক।

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম লিমিটেড
Theme Customized BY LatestNews