
খেলাধুলা ডেস্ক: সাইফ হাসান আর সৌম্য সরকার মিলে যে শুরুটা এনে দিয়েছিলেন, তাতে মনে হচ্ছিল ৩০০ তো বটেই, নিজেদের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটাও বুঝি ভেঙে দেবে বাংলাদেশ। তবে মাঝের ব্যাটিংয়ে সে আশাটা ক্ষীণ হয়ে আসে। শেষের দিকে নুরুল হাসান সোহানের ক্যামিওর পরও রানটা শেষমেশ ৩০০ ছোঁয়নি। আটকে গেছে ২৯৬ রানেই।
তাদের বিদায়ের পরই বাংলাদেশের রানের গতি কমে যায়। তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৫০ রান তুলতে তাওহীদ হৃদয় আর নাজমুল হোসেন শান্ত খেলে ফেলেন ৭০ বল। ৪৪ বলে ২৮ রান করা হৃদয় বিদায় নিলে ভাঙে সে জুটি। এরপর ৫৫ বলে ৪৪ রান করা শান্তও বিদায় নেন।
রিশাদ হোসেনকে এরপর উইকেটে আনা হয়। উদ্দেশ্য ছিল চল্লিশ ওভার থেকেই চড়াও হওয়ার। তবে সে উদ্দেশ্যটা সফল হয়নি দলের। ৪৬তম ওভারে আকিল তাকে তো বিদায় করেনই, সঙ্গে বিদায় করেন মাহিদুল অঙ্কন আর নাসুম আহমেদকেও। ৬ বলে ৩ উইকেট খুইয়ে বাংলাদেশ বিপাকেই পড়ে গিয়েছিল। ৩০০ কে মনে হচ্ছিল তখন অনেক দূরের পথ।
তবে শেষে নুরুল হাসান সোহান খেলেন ক্যামিও। ৮ বলে ১৬ রানের ইনিংসেই বাংলাদেশ ৩০০র কাছাকাছি পৌঁছায়। তাকে সঙ্গ দেন মিরাজ, তিনি ১৭ বলে তোলেন ১৭ রান। আউট হন শেষ বলে। আর তাতেই ৮ উইকেট খুইয়ে ২৯৬ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।