1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৮:০৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
নতুন বাংলাদেশ গঠনে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা মহানবী (সা.) ও মুসা (আ.)-কে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্র আঁকায় চারজন কার্টুনিস্ট আটক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোরের আহ্বায়ক রাশেদ খান পদত্যাগ করেছেন ঝিনাইদহের শৈলকূপায় ট্রাক চাপায় এক ব্যক্তি নিহত গোলাম রাব্বানীর দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ‘আনটাং’ অফিসিয়ালি নির্বাচিত হচ্ছে ওয়াটারলু ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে টেলিফোনালাপ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ’কাঁটা লাগা’ গার্ল খ্যাত শেফালি জরিওয়ালা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে তুরস্কের পশ্চিমাঞ্চলীয় ইজমির প্রদেশ ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত পিআরকে ইস্যু করে দেশের মানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষায় দ্বন্দ্ব সৃষ্টিকারী বাংলাদেশের আদর্শে বিশ্বাসী না

রাখাইনে বিপুলসংখ্যক মানুষের ফেরার মতো পরিস্থিতি নেই

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ৩ জুলাই, ২০১৮
President of the International Committee of the Red Cross (ICRC) Peter Maurer (R) talks to a Rohingya refugee woman during his visit to Chakmarkul refugee camp in Teknaf on July 1, 2018. / AFP PHOTO / MUNIR UZ ZAMAN

রেডক্রসের প্রেসিডেন্ট পিটার মুর বলেছেন, বিপুল সংখ্যক মানুষের ফেরার মতো পরিস্থিতি রাখাইনে এখনও তৈরি হয়নি।

তিনি বলেন, একটি গ্রামে আমি গেছি, মূল জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশেরও কম সেখানে আছেন, ৯ হাজারের মধ্যে মাত্র দুই হাজার মানুষ টিকে আছেন গ্রামটিতে।

সংখ্যালঘু মুসলিম রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর জাতিগত নির্মূল অভিযানের পর সম্প্রতি রাখাইন পরিদর্শনে গিয়েছিলেন রেডক্রসের প্রেসিডেন্ট পিটার মুর।

সেখানে তিনি ১৩০ রোহিঙ্গা গ্রাম ঘুরে দেখেন। গ্রামগুলোতে ধ্বংসচিত্র দেখে হতবাক হওয়ার কথাও বলেন তিনি।-খবর বিবিসি বাংলার।

মিয়ানমার ও বাংলাদেশ সফরের পর দেয়া এক বিবৃতিতে পিটার মুর বলেন, বিরোধপূর্ণ পরিস্থিতির কাছে প্রায় ১০ লাখ মানুষ জিম্মি হয়ে আছেন।

তিনি বলেন, আমি সব সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি- মুসলিম, রাখাইন ও হিন্দু। তাদের মুখেই শোনা গেল কীভাবে সামাজিকব্যবস্থা ও স্থানীয় অর্থনীতিকে ধ্বংস করা হয়েছে। আর কীভাবে তারা দিনের পর দিন মানবিক সাহায্যের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছেন।

রাখাইনে এখন যারা আছেন, তারা খুব ভালো অবস্থানে আছেন, এমন দাবি আমি করছি না, বলেন মুর।

রাখাইন সফরের বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, যেখান দিয়েই গাড়ি চালিয়ে গেছি, সেখানে এক সময় গ্রাম ছিল। সামান্য যা কিছু অবশিষ্ট আছে, তাতে এখন দ্রুত গাছগাছালি বেড়ে উঠছে। অন্য জায়গায় স্কুল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলো খালি পড়ে আছে; পরিত্যক্ত।

বিশ্বের সর্ববৃহৎ দাতব্য সংস্থাটির প্রধান বলেন, সংকট সমাধানে কফি আনান কমিশনের সুপারিশ তারা সমর্থন করেন।

তিনি বলেন, মানুষের দুর্দশা লাঘবে আমরা মানবিক সংস্থাগুলো নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। কিন্তু এত কিছুর পরও সংকট সমাধানের ক্ষেত্রে তেমন উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসেনি।

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম
Theme Customized BY LatestNews