1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
ট্রাম্পের হুমকির কাছে মাথা নত করবো না: মাসুদ পেজেশকিয়ান দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ‘শাটডাউন’ ঘোষণা সাময়িক বন্ধের পর পুনরায় অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করছে নভোএয়ার ২শ কেজি গাঁজাসহ দুই নারী আটক সাড়ে ছয় ঘণ্টা অবস্থানের পর শাহবাগ মোড় থেকে নার্সিং শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দেয়া হয়েছে নেত্রকোণায় বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু জাহাঙ্গীর কবির নানক ও তার স্ত্রী-কন্যার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় বৃহস্পতিবার অর্ধদিবস বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ পৃথিবীর ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা ছাত্র সমাজই ঠিক করবে : প্রধান উপদেষ্টা হলোখানায় প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পাষণ্ড পিতাসহ গ্রেফতার-৩

আগামী নির্বাচনে জয়লাভই চ্যালেঞ্জ আওয়ামী লীগের

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : রবিবার, ২৪ জুন, ২০১৮
আগামী ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন। মৃদুমন্দ ভোটের হাওয়া তাই ক্রমশই বেগবান হচ্ছে। আওয়ামী লীগের সামনে টানা তৃতীয়বার ক্ষমতাসীন হওয়ার চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আওয়ামী লীগ দেশজুড়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে।

নেতারা বলছেন, প্রার্থী বাছাইয়ে আসনওয়ারি জরিপ চলছে দফায় দফায়। বর্তমান এমপি ও দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীরা, সর্বোপরি নেতাকর্মীরা প্রচার-প্রচারণায় নেমে পড়েছেন। রাজধানীর ধানমণ্ডিতে আলাদা নির্বাচনী কার্যালয় গড়ে তুলে নির্বাচনের সাংগঠনিক ও প্রস্তুতিমূলক কর্মকাণ্ড এগিয়ে নিচ্ছে আওয়ামী লীগ। দিন যত এগোবে, প্রস্তুতিও তত অগ্রসর হবে। আওয়ামী লীগের টানা দুই মেয়াদে দেশের নানা ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়নের ফলে আগামী নির্বাচনেও দলটির প্রতি জনগণের বিশ্বাস ও আস্থার প্রতিফলন ঘটবে- এমন প্রত্যাশা তাদের।

এহেন প্রেক্ষাপটে আজ শনিবার দেশের সর্ববৃহৎ ও প্রাচীনতম রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। দিনটি উদযাপনে বিশেষ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ক্ষমতাসীন দলটি। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে সকালে বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে

নবনির্মিত প্রধান কার্যালয়ের সামনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন ও নতুন কার্যালয় উদ্বোধন। নবনির্মিত কার্যালয় উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সকাল ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বিশেষ বর্ধিত সভা শুরু হবে। উভয় অনুষ্ঠানে সারাদেশের তৃণমূল নেতারা উপস্থিত থাকবেন।

দিনটি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা এক বাণীতে দলের অগণিত নেতাকর্মী-সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীসহ দেশবাসীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। দলের সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বিবৃতিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য দল ও সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সব জেলা, উপজেলাসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

গণমানুষের দল আওয়ামী লীগের পথচলা শুরু ১৯৪৯ সালে। ওই বছর ২৩-২৪ জুন পুরান ঢাকার কেএম দাস লেনে বশির সাহেবের রোজ গার্ডেনের বাসভবনে প্রগতিবাদী এবং তরুণ মুসলিম লীগ নেতাদের উদ্যোগে রাজনৈতিক কর্মী সম্মেলনে জন্ম হয় পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ১৯৫৫ সালে কাউন্সিলের মাধ্যমে দলের নাম থেকে ‘মুসলিম’ শব্দ বাদ দেওয়া হয়। নতুন নামকরণ হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ। স্বাধীনতার পর নামকরণ হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

প্রতিষ্ঠাকালে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি, শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক ও কারাবন্দি অবস্থায় শেখ মুজিবুর রহমান দলের অন্যতম যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৬৬ সালে শেখ মুজিবুর রহমানকে দলের সভাপতি ও তাজউদ্দীন আহমদকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে জুলুম-নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রামে সামনের কাতারে থেকে তরুণ শেখ মুজিব নিজেকে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে ১৯৭১ সালে নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশের স্বাধীনতা লাভ। এ ছাড়া বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন, চুয়ান্নর নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিজয় ও সরকার গঠন, বাঙালির মুক্তির সনদ হিসেবে বিবেচিত ছেষট্টির ছয় দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাবিরোধী ১১ দফা আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থান এবং সত্তরের নির্বাচনে বাঙালির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভসহ গণতন্ত্র ও স্বায়ত্তশাসন অর্জনের সব আন্দোলন-সংগ্রামেও দলটি ছিল প্রথম কাতারে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে নৃশংস হত্যার পর তারই কন্যা শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র এবং মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। এ জন্য বাবার মতো তাকেও দফায় দফায় কারারুদ্ধ হতে হয়েছে। তার নেতৃত্বেই আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক লড়াইয়ে বিজয়-বৈজয়ন্তী তুলে ধরেছে। সেই আওয়ামী লীগ এখন দেশ পরিচালনার দায়িত্বে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ঐতিহাসিক বিজয়ের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এখন পর্যন্ত তিন দফায় ক্ষমতাসীন হয়েছে।

টানা দুই মেয়াদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ স্বৈরতন্ত্র, জঙ্গিবাদ ও যুদ্ধাপরাধের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। অন্ধকারের অপশক্তি জঙ্গি-সন্ত্রাসীরা প্রায় নিষ্ফ্ক্রিয়। দেশের বর্তমান পরিবেশও প্রগতির অনুকূলে। যুদ্ধাপরাধের বিচার সম্পন্ন ও রায় কার্যকর করার বড় চ্যালেঞ্জ সফলভাবেই পার হয়েছে, হচ্ছে। দেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে- এমন সত্য স্বীকার করছেন সরকারের কট্টর সমালোচকরাও। সম্প্রতি স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে বাংলাদেশের উত্তরণই এর বড় প্রমাণ। গ্রামীণ অর্থনীতিও এখন মজবুত। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সাত ভাগ ছাড়িয়েছে। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর সফল উৎক্ষেপণ বিশ্বে দেশের মর্যাদা বাড়িয়েছে।

শেখ হাসিনার সরকারের সময়ই নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে কাজ এগিয়েছে বহুদূর। যদিও নানা প্রতিকূলতা এই সেতুর নির্মাণ কাজ শুরুর পথে প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছিল, বঙ্গবন্ধু কন্যা তার সবকিছুই অসীম সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবেলা করে দৃঢ়চিত্তে এই সেতুর কাজ এগিয়ে নিচ্ছেন। কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ক্রীড়া, বিদ্যুৎসহ আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রেও সরকারের সাফল্য প্রশ্নাতীত। অতীতের দুঃসহ বিদ্যুৎ সংকট মিটিয়ে এখন প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যপূরণের পথে এগোচ্ছে সরকার। গৃহহীনদের জন্য আবাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আশ্রয়ণ প্রকল্পের পাশাপাশি সমাজের অসহায় দুস্থ মানুষের কল্যাণ এবং বিধবা ও পরিত্যক্ত নারীদের জন্য নানা কল্যাণকর পদক্ষেপ, ভাতা প্রদান- এসবও ছিল সরকারের কল্যাণমুখী পদক্ষেপ।

অন্যদিকে, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের এ দেশে আশ্রয়দান এবং এই সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগ গোটা বিশ্বে প্রশংসা কুড়িয়েছে। অনন্য সাধারণ মর্যাদার আসনে আসীন করেছে শেখ হাসিনাকেও। শান্তিপূর্ণ আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে ভারতের সঙ্গে স্থলসীমান্ত চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আইনি কাঠামোর ভেতরে থেকেই প্রতিবেশী দেশগুলোর কাছ থেকে ন্যায্য সমুদ্রসীমার অধিকার আদায়ও তার বিরল কূটনৈতিক সাফল্য। কৃষি, পরিবেশ, শিক্ষা ও নারীর ক্ষমতায়নসহ নানা ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক পুরস্কার, সম্মাননা ও ডিগ্রি অর্জন করে বাংলাদেশকেও তিনি অনন্য উচ্চাসনে আসীন করেছেন, গোটা জাতিকে করেছেন গৌরবের অংশীদার। নানা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক ফোরামগুলোতে সাহসী ও দৃঢ়চেতা ভূমিকা রাখার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বনেতা হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছেন।

এ সব কিছুই আওয়ামী লীগের বড় সাফল্য, যা জনমনে এই দলটির প্রতি প্রত্যাশাকেও বাড়িয়ে তুলেছে। তবে নির্বাচনী অঙ্গীকার প্রতিপালনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার কতখানি আন্তরিক, ব্যর্থতা না সাফল্যের পাল্লা ভারী- এর হিসাব-নিকাশও করছে রাজনীতিমনস্ক বাঙালি। দল ও সরকার এক সুর-লয়ে-ছন্দে চলছে, না পথ চলতে চলতে ছন্দপতন হচ্ছে- তাও লক্ষ্য করছে সাধারণ মানুষ।

এক্ষেত্রে কমবেশি সবার মত হচ্ছে, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন যেসব মন্ত্রী-এমপি ও দলীয় নেতা, তারা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থাকছেন। যারা দল ও সরকারের ক্ষতি করছেন, সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছেন, তাদের অনেকেই রেহাই পেয়ে যাচ্ছেন। অনেক ক্ষেত্রেই দলীয় ক্যাডারদের আশ্রয়-প্রশ্রয়, সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজি-স্বজনপ্রীতি বন্ধ হচ্ছে না। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড দেশ ও বিদেশে সমালোচিত হচ্ছে। গ্যাস সংকটে শিল্পায়নে স্থবিরতা চলছে। মূল দল আওয়ামী লীগ ছাড়াও ছাত্রলীগসহ দলের কয়েকটি সহযোগী সংগঠনের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-কোন্দলসহ টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি এবং সংঘর্ষে দল ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে।

২০০৯ সালের ৩ অক্টোবর তৃণমূল সম্মেলনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ৭৮টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৭৪টির সম্মেলন ও বাকিগুলোর কমিটি করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু অধিকাংশ জেলা কমিটির মেয়াদ ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে, নানা উদ্যোগ সত্ত্বেও দলীয় দ্বন্দ্ব-কোন্দল মেটানো যাচ্ছে না। দলের তৃণমূল পর্যায়ে গৃহবিবাদ দলটিকে সমস্যার মুখোমুখি করে তুলেছে। দলের মধ্যে অনুপ্রবেশও কমছে না।

এ ছাড়া গত বছরের ২০ মে বর্ধিত সভার মাধ্যমে নতুন সদস্য সংগ্রহ ও সদস্যপদ নবায়ন অভিযান শুরু করা হলেও এই কার্যক্রমেও গতি নেই। এর আগে ২০১০ সালের ৩০ জানুয়ারি একদফায় এই কার্যক্রম শুরু করে তা প্রায় সাড়ে সাত বছরেও শেষ করা যায়নি। ফলে দ্বিতীয় দফায় একই কার্যক্রমের উদ্বোধন করতে হয়েছিল। দেরিতে হলেও এসব নীতিনির্ধারক নেতাদের দৃষ্টিতে এসেছে। ২০১৬ সালের ২২ ও ২৩ অক্টোবর সর্বশেষ জাতীয় সম্মেলনে গঠিত তারুণ্যনির্ভর বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটি নির্বাচন সামনে রেখে দলের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-কোন্দল নিরসনের উদ্যোগের পাশাপাশি ক্ষুব্ধ কর্মীদের সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে। দল গোছানোর লক্ষ্যে এক দফায় দেশজুড়ে সাংগঠনিক সফর শেষ করেছে। বিএনপির নিষ্ফ্ক্রিয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে দলকে গুছিয়ে নেওয়ার অন্যান্য উদ্যোগও চলছে ভেতরে ভেতরে।

এমন সম্মিলিত প্রচেষ্টার সুফল হিসেবেই সম্প্রতি খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিজয় দলের নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করেছে। সামনে আরও চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাস রয়েছে তাদের। এর পরই জাতীয় নির্বাচন। সাফল্য, ভুলত্রুটি- সবকিছু ছাপিয়ে ডিসেম্বরের ওই জাতীয় নির্বাচনের দিকে এখন চোখ সরকার ও দলের নীতিনির্ধারকদের। পাশাপাশি অগণিত নেতাকর্মী-সমর্থকেরও। শেষ বিচারে এই নির্বাচনযুদ্ধ তথা এই মুহূর্তের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আওয়ামী লীগ কীভাবে সক্ষম হয়, এটিই এখন দেখার বিষয়।

আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার ৬৯ বছরে সাফল্যের পাশাপাশি অতৃপ্তি নিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলীয় সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, সব সাফল্যের গাথা ভরপুর হয় না। সব কীর্তির কীর্তিগাথাও ভরপুর হয় না। আওয়ামী লীগের ইতিহাসেও জোয়ার-ভাটা আছে।

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম
Theme Customized BY LatestNews