এদিকে আবার সৃজিত ছবি তুলেছেন এই রাজহাঁসের সঙ্গে। ইনস্টাগ্রামে সেই ছবি শেয়ার করেছেন পরিচালক। ক্যাপশনের দিকে নজর পড়লে হাসি চেপে রাখতে পারবেন না আপনি। সৃজিত লিখেছেন, ‘হাঁস ট্যাগড’। রাস্তায় সাজানো রয়েছে দাবার গুটি। পেছনে আবার ছোট ছোট তাঁবু। রাস্তাঘাট ভিজে। এক পশলা বৃষ্টি কী হয়েছে খানিক আগেই? একে অপরের দিকে চেয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছেন দু’জনে মজেছিলেন ভালোবাসায়। তবে মধুচন্দ্রিমাই যে একমাত্র উদ্দেশ্য নয় সে কথা জানা গিয়েছিল আগে। মিথিলা পিএইচডি করবেন জেনেভার বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাই কাজকর্ম গোছাতেই যাওয়া সেখানে। ঘোরাও হবে, কাজও হবে। একান্তে সময়ও কাটানো যাবে বেশ কয়েকদিন। বিদেশ যাত্রার দিন ফ্লাইট থেকে বরফে ঢাকা আল্পসের ছবি শেয়ার করেছিলেন সৃজিত। দেখে মনে হবে শরতের মেঘ বুঝি! সে এক নৈসর্গিক দৃশ্য। সাধে কী আর সুইজারল্যান্ডের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য এত সুনাম! বউকে নাকি এই ছবিতে হ্যারি পটারের বন্ধু হারমাইনি গ্রেঞ্জারের মতো দেখতে লাগছে, অন্তত সৃজিতের দাবি কিন্তু এমনটি। শীতে যবুথুব। তবে ঘোরার বিরাম নেই। শহুরে ব্যস্ততায় আটকা পড়ে রয়েছে দু’জনেই। একটু সময় বার করেছেন কোনওভাবে। ফিরে এসেই তো আবার নেমে পড়তে হবে রোজকারের ছকবাঁধা রুটিনে। সবাইকে চমকে দিয়েই বছরের শেষ মাসের প্রথমে বিয়েটা সেরে ফেলেছিলেন ওরা। ঘরোয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমেই। টলিউডের গুটিকয়েক মানুষকে দেখা গিয়েছিল সে অনুষ্ঠানে। ছিলেন দুই পরিবারের বাড়ির