স্টাফ রিপোর্টার: বেশ কিছু দিন ধরে দৈনিক হক ইনসাফ এর সম্পাতক ও সাংবাদিকদের অনুসন্ধাণে বেরিয়ে আসে মোহনা নিউজডটকম এর নাম দিয়ে আই,ডি, কার্ড ও বেপক চাদাবাজী চলছে। হক ইনসাফ এর গোপন সূত্রে সাইন বোর্ড ফতুল্লা থানা সামাদ বানু কপ্লেক্স এর সামনে একটি মটর সাইকেল এর দুই পার্শ্বে বড় করে লিখা প্রেস, বিষয়টি হক ইনসাফ এর সম্পাদক ও সাংবাদিকদের মাথায় নারা দেয়। উক্ত কথিত ভূয়া সাংবাদিককের মটর সাইকেল নাম্বার ঢাকা মেট্রো-হ-২৮৯৪১৩। পার্শ্বে একটি ফটো ইষ্টেট এর নাম দেয়া আছে। গাড়ীর মালিক কে জিজ্ঞস করেন হক ইনসাফ এর বার প্রাপ্ত সম্পাদক জীবন খান জিজ্ঞাস করলে ঐ দোকানের মালিক হেসে বলে ভাই বেস কিছু দিন যাবৎ দেখছি গাড়ীটি সাংবাদিক লেখা। হক ইনসাফ এর সাংবাদিক জিজ্ঞাস করেন ভাই ঐ সাংবাদিক কোথায় তখন দোকানদার বলেন পাশের ঐ সুপের দোকান এর মালিক ই এই কথিত সাংবাদিক। তারপর হক ইনসাফ এর সাংবাদিকরা ছুটে যান ঐ সুপের দোকানে যেয়ে দুই বাটি সুপের অর্ডার দেন। দেন কথায় কথায় উনিও বলেন ভাই আমিও সাংবাদিক টিভি ও নিউজ এর পরিচয় দেয়। তাৎক্ষনিক হক ইনসাফ এর সাংবাদিক ভিডিও করতে গেলে কথিত ভুয়া সাংবাদিক এর বোনের জামাই পাসেই আবার লিচুর দোকার তার, সে এসে হক ইনসাফ এর সাংবাদিক এর কেমেরা কেরে নিতে চান এবং তিনি বলেন আপনারা বসেন যেতে পারবেন না। আমার মামা বিজয় টিভির বড় সাংবাদিক কামরুজ্জামান সে আসতেচ্ছে আপনাদের বসতে বলেছেন। তখন হক ইনসাফ এর ভার প্রাপ্ত সম্পাদক জীবন খান ঐ কথিত সুফ ব্যবসায়ীর কাছে এসে বলেন যে আমার মোবাইল নাম্বারটি রাখ বিজয় টিভির ঐ বড় স্ংাবাদিক কামরুজ্জামান আসলে আমাকে ফোন দিয়েন তাছাড়া সাইনবোর্ড মিতালি মার্কেটের এর ৬ নং ভবন এর দ্বিতীয় তলায় আমাদের ব্যরো অফিস আছে। এই বলে তিনি অফিসে চলে যান। অফিসে গিয়ে হক ইনসাফ এর ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে বিষটি খুলে বলেন তখন ওসি বলে বিষয়টি আমি দেখতেছি তার পরই ওসি সাহেবের নির্দেশে এস আই সুভ ঘটনাস্থলে আসেন এবং খুব ধর্য্য সহকারে বিষয়টি দেখেন এস আই সুভ সাহেবের সামনে কথিত ভূয়া সাংবাদিককে ছাড়ার জন্য বিজয় ভিটি পরিচয়দান কারী কামরুজ্জামান চিৎকার করে বলেন অনলাইন এর কোন বৈইধতা নেই যে যেভাবে পারছে বের করছে। তিনি এস আই সুভ সাহেবের সামনে বলেন আমি ২০ বৎছর যাবৎ পিআইডি কার্ড ব্যবহার করি কিন্তু তিনি জানেন না যে বিজয় টিভির বয়সই ২০ বৎসর হয়নি তখন এস আই সুভ সাহেব স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেন কি করে আমরা বুজব কে আসল কে ভূয়া তারপর তিনি সৎ পুলিশ অফিসার এর যে দায়িত্ব পালন করে ঐ ভূয়া সাংবাদিক এর মোটর সাইকেল জবদ্ধ করেন এবং কথিত ঐ সাংবাদিকে গাড়িতে উঠানোর জন্য বলেন। স্থানীয় কিছু ব্যবসায়ীরা এস আই সুভ কে এক দিনের সময় নিয়ে তাকে সাদা কাগজে লিখিত সই দিয়ে রাখেন। এস আই সুভ সাহেব ধৈয্য সহকারে তার দায়িত্ব পারন করেন এবং স্থানীয় সাংবাদিক ও লোকজন খুব খুশি হয়ে বলেন এমনই হওয়া উচিত বাংলাদেশ পুলিশ কর্মকর্তা।
চলমান ঘটনা নিয়ে আসবে আগামী সংখ্যায়……