1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৫২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
‘দাগি’ দেখতে স্লোগান দিতে দিতে নিশোর ভক্তরা প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে সিনেমাটি দেখল দিন শেষে ১২৪ রানে পিছিয়ে থাকলেও, হাতে ১০ উইকেট নিয়ে জিম্বাবুয়েই এখন চালকের আসনে শরীয়তপুরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকর্মীরা রাতে মশাল মিছিল করেছেন তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে হয়েছে বিক্ষোভকারীদের রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের সময়সীমা ২২ জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করেছে নির্বাচন কমিশন সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপ গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাহিদুল ইসলাম পারভেজ হত্যার ঘটনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সদস্যকে দায়ী করেছে ছাত্রদল ঋণের কিস্তির অর্থ ছাড়ের আগে সংস্কার পদক্ষেপ, ঢাকা সফরে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের প্রতিনিধি দল আইএমএফ দেশে প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে রাজনৈতিক বিভাজন রয়েছে যা এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা:ড. নিয়াজ আহমদ খান

ফার্স্ট লেডি’ই কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে ট্রাম্পের!

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : বুধবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮

আগামী শনিবার ট্রাম্প প্রশাসনের বর্ষপূর্তি। তার আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর্মকাণ্ড নিয়ে শুরু হয়ে গেছে কাটা-ছেঁড়া। বাদ যাননি দেশের প্রথম নারী মেলানিয়া ট্রাম্পও।

মেলানিয়া সম্পর্কে অনেকে বলছেন, গত একবছরে বড্ড বেশি আড়ালেই থেকেছেন তিনি। আর এর কারণেই আমেরিকাবাসীর কাছে মেলানিয়া হয়ে উঠেছেন রহস্যময়ী, বলে মত তাদের।

‘আমেরিকা ফার্স্ট’- এই নীতিকে অগ্রাধিকার দিতে মরিয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর জন্য অপছন্দ দেশগুলোকে ‘নোংরা’ বলতেও আপত্তি নেই তার। কিন্তু মার্কিন রাজনীতিকদের একাংশ মনে করছেন, ‘আমেরিকা প্রথম’ বার্তা দিয়ে ট্রাম্প যেভাবে অন্যান্য দেশগুলোকে অপমান করছেন, সেখানে দেশের ‘প্রথম মহিলাই তার এই পদক্ষেপকে সমর্থন করছেন না।

তাদের মতে, মেলানিয়া ট্রাম্প তার আচার-আচরণে মার্কিন সংস্কৃতির সাথে খাপ খায় না। দীর্ঘদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থেকেও তার মাতৃভূমি স্লোভেনিয়ার সংস্কৃতি বয়ে নিয়ে চলছেন খোদ হোয়াইট হাউসে। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ মন্তব্যে মেলানিয়াকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছেন সমালোচকরা।

মার্কিন দেশের প্রথম নারী হওয়ার আগেও বর্ণময় চরিত্রের জন্য সব সময় লাইমলাইটে ছিলেন মেলানিয়া ট্রাম্প।

ওহায়ও ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ক্যাথারিন জেলিসন জানান, মেলানিয়ার বর্ণময় চরিত্রের জন্য আমেরিকাবাসীর কাছে এনিগমা হয়ে রয়েছেন তিনি।

স্লোভেনিয়ায় বেড়ে ওঠা, প্যারিসে ফ্যাশন মডেল হিসাবে কর্মজীবন এরপর ১৯৯৬-তে নিউ ইয়র্কে ট্রাম্প মডেলিং ম্যানেজমেন্টের সাথে কাজ করা-এসবই তাকে আরও বর্ণময় করে তুলেছে। ২০০১-এ গ্রীন কার্ড পান মেলানিয়া।

এরপর ২০০৫ ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বিয়ে করে পরের বছর মার্কিন নাগরিকত্ব পান তিনি। মেলানিয়ার বর্ণময় চরিত্রের জন্যই প্রথম মার্কিন নারীদের মধ্যে তিনি অনন্যা।

মেলানিয়া ‘প্রথম মার্কিন নারী’ যাকে মডেল হিসাবে নগ্ন ফোটোশ্যুটে দেখা গেছে। মার্কিন নাগরিক হয়েও ইংরেজি তার কাছে দ্বিতীয় ভাষা। এমনকী ২০০ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই প্রথম বিদেশি মার্কিন প্রেসিডেন্টের স্ত্রী।

মেলানিয়ার পোশাক-পরিচ্ছদেও স্বতন্ত্র ভাবনা রয়্ছেে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সাথে মেলানিয়াকে দেখা গেছে ইউরোপিয় কায়দার পোশাকে। এমনকী বেশ কিছু মার্কিন ডিজাইনারও মেলানিয়ার পোশাক তৈরিতে নিমরাজি ছিলেন।

মেলানিয়া দেশের ‘প্রথম নাগরিক’ হওয়ার পর ফরাসি ডিজাইনার হার্ভ পেরিকে নিয়োগ করেছিলেন তিনি। এছাড়াও ছেলে ব্যারনের দেখভালের জন্য ট্রাম্প টাওয়ারে বেশি স্বছন্দ মনে করেন মেলানিয়া। তাই, শরণার্থী রুখতে ট্রাম্পের কড়া পদক্ষেপকে কটাক্ষ করতে মেলানিয়াকেই হাতিয়ার করছেন বিরোধীরা।’ফার্স্ট লেডি’ই কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে ট্রাম্পের!

আগামী শনিবার ট্রাম্প প্রশাসনের বর্ষপূর্তি। তার আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর্মকাণ্ড নিয়ে শুরু হয়ে গেছে কাটা-ছেঁড়া। বাদ যাননি দেশের প্রথম নারী মেলানিয়া ট্রাম্পও।

মেলানিয়া সম্পর্কে অনেকে বলছেন, গত একবছরে বড্ড বেশি আড়ালেই থেকেছেন তিনি। আর এর কারণেই আমেরিকাবাসীর কাছে মেলানিয়া হয়ে উঠেছেন রহস্যময়ী, বলে মত তাদের।

‘আমেরিকা ফার্স্ট’- এই নীতিকে অগ্রাধিকার দিতে মরিয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর জন্য অপছন্দ দেশগুলোকে ‘নোংরা’ বলতেও আপত্তি নেই তার। কিন্তু মার্কিন রাজনীতিকদের একাংশ মনে করছেন, ‘আমেরিকা প্রথম’ বার্তা দিয়ে ট্রাম্প যেভাবে অন্যান্য দেশগুলোকে অপমান করছেন, সেখানে দেশের ‘প্রথম মহিলাই তার এই পদক্ষেপকে সমর্থন করছেন না।

তাদের মতে, মেলানিয়া ট্রাম্প তার আচার-আচরণে মার্কিন সংস্কৃতির সাথে খাপ খায় না। দীর্ঘদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থেকেও তার মাতৃভূমি স্লোভেনিয়ার সংস্কৃতি বয়ে নিয়ে চলছেন খোদ হোয়াইট হাউসে। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ মন্তব্যে মেলানিয়াকেও কাঠগড়ায় দাঁড় করাচ্ছেন সমালোচকরা।

মার্কিন দেশের প্রথম নারী হওয়ার আগেও বর্ণময় চরিত্রের জন্য সব সময় লাইমলাইটে ছিলেন মেলানিয়া ট্রাম্প।

ওহায়ও ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ক্যাথারিন জেলিসন জানান, মেলানিয়ার বর্ণময় চরিত্রের জন্য আমেরিকাবাসীর কাছে এনিগমা হয়ে রয়েছেন তিনি।

স্লোভেনিয়ায় বেড়ে ওঠা, প্যারিসে ফ্যাশন মডেল হিসাবে কর্মজীবন এরপর ১৯৯৬-তে নিউ ইয়র্কে ট্রাম্প মডেলিং ম্যানেজমেন্টের সাথে কাজ করা-এসবই তাকে আরও বর্ণময় করে তুলেছে। ২০০১-এ গ্রীন কার্ড পান মেলানিয়া।

এরপর ২০০৫ ডোনাল্ড ট্রাম্পকে বিয়ে করে পরের বছর মার্কিন নাগরিকত্ব পান তিনি। মেলানিয়ার বর্ণময় চরিত্রের জন্যই প্রথম মার্কিন নারীদের মধ্যে তিনি অনন্যা।

মেলানিয়া ‘প্রথম মার্কিন নারী’ যাকে মডেল হিসাবে নগ্ন ফোটোশ্যুটে দেখা গেছে। মার্কিন নাগরিক হয়েও ইংরেজি তার কাছে দ্বিতীয় ভাষা। এমনকী ২০০ বছরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই প্রথম বিদেশি মার্কিন প্রেসিডেন্টের স্ত্রী।

মেলানিয়ার পোশাক-পরিচ্ছদেও স্বতন্ত্র ভাবনা রয়্ছেে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মার্কিন প্রেসিডেন্টের সাথে মেলানিয়াকে দেখা গেছে ইউরোপিয় কায়দার পোশাকে। এমনকী বেশ কিছু মার্কিন ডিজাইনারও মেলানিয়ার পোশাক তৈরিতে নিমরাজি ছিলেন।

মেলানিয়া দেশের ‘প্রথম নাগরিক’ হওয়ার পর ফরাসি ডিজাইনার হার্ভ পেরিকে নিয়োগ করেছিলেন তিনি। এছাড়াও ছেলে ব্যারনের দেখভালের জন্য ট্রাম্প টাওয়ারে বেশি স্বছন্দ মনে করেন মেলানিয়া। তাই, শরণার্থী রুখতে ট্রাম্পের কড়া পদক্ষেপকে কটাক্ষ করতে মেলানিয়াকেই হাতিয়ার করছেন বিরোধীরা।

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম
Theme Customized BY LatestNews