1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
নিষেধাজ্ঞা শেষে ফের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরছেন ব্রেন্ডন টেইলর গাজায় নিহতের সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়েছে: ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় খালাস পেলেন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক আ. লীগ নেতা মোবারক জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়েছে: আখতার হোসেন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় প্রকৌশলী-স্থপতিসহ ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত সালমান এফ রহমানকে ১০০ কোটি ও তার ছেলেকে ৫০ কোটি টাকা জরিমানা রুশ উপকূলে ৮.৭ মাত্রার ভূমিকম্পের পর যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া-জাপানে সুনামি সতর্কতা সিলেটে স্কুলছাত্র সুমেল হত্যা: ৮ আসামির মৃত্যুদণ্ড, ৭ জনের যাবজ্জীবন তাবলিগের দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে কমিটি হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা নির্বাচন কমিশনে হিসাব জমা দিলো জাপা, বেড়েছে আয় ও ব্যয়

২০১৪ ও ২০১৮ সালে নির্বাচনের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা ২২ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠিয়েছে সরকার

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ ও ২০১৮ সালে নির্বাচনের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করা ২২ ডিসিকে বাধ্যতামূলক অবসর পাঠিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

তবে কোন কোন কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।

এদিকে আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমান বলেন, উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে আওয়ামী লীগের আমলে নির্বাচনের সময় রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ডিসিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তাদের কেউ সে সময় বিতর্কিত নির্বাচনের বিরোধিতা করেনি। এদের মধ্যে যাদের চাকরির বয়স ২৫ বছরের নীচে চাকরির বয়স তাদের ওএসডি করা হচ্ছে। আর চাকরি বয়স ২৫ বছরের বেশি হওয়াদের বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হচ্ছে।

গতকাল বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ৩৩ জন জেলা প্রশাসককে (ডিসি) বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়। এই ৩৩ জন যুগ্মসচিব পদে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগে কর্মরত ছিলেন। এর আগেও একই কারণে ১২ জন কর্মকর্তাকেও ওএসডি করা হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত হয়। চৌদ্দর নির্বাচনে নজীরবিহীনভাবে ১৫৪ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। বিএনপিসহ বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ একাই ২৩৪টি আসন পায়।

অন্যদিকে, ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়েও অনেক প্রশ্ন ও বিতর্ক রয়েছে। সেই নির্বাচনে সকল দল অংশগ্রহণ করলেও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একচেটিয়াভাবে নির্বাচন করার অভিযোগ ওঠে। পাশাপাশি ভোটের আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভর্তি, জালভোট, কেন্দ্র দখল, ভোটে বাঁধা দেয়া ইত্যাদি অভিযোগও ওঠে। সেই নির্বাচনে ২৫৮টি আসনে জয় পায় আওয়ামী লীগ।

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম
Theme Customized BY LatestNews