1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
এনবিআর- এর কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি প্রত্যাহার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা সাধারণ মানুষের পক্ষে এখন আর সিনেমা হলে যাওয়া সহজ নয়: আমির খান ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের রাউন্ড অব সিক্সটিনে বেনফিকাকে ৪-১ গোলে হারালো চেলসি ঠিকাদারি কাজ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও বন্দর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যানকে মারধর ইউক্রেনের পোক্রভস্ক দখলে ১ লাখ ১০ হাজার সেনা মোতায়েন রাশিয়ার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে অর্থ উপদেষ্টা এনবিআরকে অত্যাবশ্যকীয় ঘোষণা, কাজে যোগ না হলে কঠোর ব্যবস্থা: সরকারের বিবৃতি পণ্যের মান যাচাইয়ে চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের আর ঢাকামুখী হতে হবে না: শিল্প উপদেষ্টা পাকিস্তানে দক্ষিণাঞ্চলে একই পরিবারের ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার,প্রাণ হারিয়েছে ১১ জন

চালের বাজারে নৈরাজ্য, ভাবিয়ে তুলেছে নীতি নির্ধারকদের

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

অনলাইন ডেস্ক:     চালের বাজারে নৈরাজ্য, ভাবিয়ে তুলেছে নীতি নির্ধারকদের। উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় চালানো হচ্ছে অবৈধ মজুদদারদের বিরুদ্ধে অভিযান। কিন্তু ভোক্তা পর্যায়ে এর সুফল মিলছে না। ধানের বাজার চড়া-এই অজুহাতে বাড়ানো হচ্ছে চালের দাম। যদিও এখন কৃষকের গোলায় ধান নেই। পনেরো দিনের ব্যবধানে রাজধানীতে প্রতিবস্তা মিনিকেটের দাম বেড়েছে ৪০০ টাকা। বিআর ২৮ ও পাইজাম বেড়েছে ২০০ টাকা পর্যন্ত। দোকানিদের অভিযোগ, অস্বাভাবিক মুনাফা লুটছেন মিল মালিকরা।

দেশে বার্ষিক চালের চাহিদা ৩ কোটি ৮০ থেকে ৯০ লাখ টন। মোট চাহিদার প্রায় ৬০ ভাগই পূরণ হয় বোরো মৌসুমের আবাদে। বাকিটা আসে আমন আর আউশ থেকে। মাত্র দেড় মাস আগে বোরো ফলন তুলেছে কৃষক। স্বাভাবিকভাবেই প্রতিবছর মৌসুমের এই সময়টাতেই চালের দাম সহনীয় থাকে।

কিন্তু এবছর বাজার চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। বাম্পার ফলনের পরও কোনো কারণ ছাড়াই দাম বাড়ছে। ঈদুল আজহার পর গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে মিনিকেটসহ বিভিন্ন সরু, মাঝারি ও মোটা চালের দাম কেজি প্রতি ৬ থেকে ৮ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বোরোর এই ভরা মৌসুমে চালের দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা।

রাজধানীর বাজারগুলোতে গত পনেরো দিনের ব্যবধানে প্রতিবস্তা মিনিকেটের জন্য ৪০০ টাকা বাড়তি গুণতে হচ্ছে। বিআর ২৮ ও পাইজামের জন্যও প্রতিবস্তায় বাড়তি দিতে হবে ২০০ টাকা পর্যন্ত। মানভেদে এক কেজি মিনিকেটের জন্য দিতে হবে ৮০-৯০ টাকা। ৬০-৬৫ টাকা কেজির নিচে মিলছে না মাঝারি মানের চাল। খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতাদের অভিযোগ, বেশুমার মুনাফা লুটছে মিল মালিক ও গুটিকয়েক কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান।

চালের বাজার সহনীয় রাখার জন্য গত বৃহস্পতিবার অভিযানে নামে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর ও জেলা খাদ্য বিভাগ। তবে এই অভিযানের কোনো সুফল মেলেনি-এমন অভিযোগ করছেন রাজধানীর পাইকারি বিক্রেতারা। এর জন্য মিলগেট এবং গুদাম পর্যায়ে তদারকির দুর্বলতাকে দায়ী করছেন তারা।

নওগাঁ জেলা চালকল মালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক হোসেন চকদার বলেন, মাল নষ্ট হওয়ার কারণে মাস খানেকের মধ্যে চালের দাম এক থেকে দেড়’শ টাকা বেড়েছে। ঈদের ছুটির কারণে আমাদের উৎপাদন কিছুটা বন্ধ ছিল। আমরা আশা করছি আগামী সপ্তাহের মধ্যে সব স্বাভাবিক হবে।

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ-টিসিবি’র তথ্য বলছে, বিভিন্ন ধরনের চিকন ও মাঝারি মানের চালের দাম গত এক বছরের ব্যবধানে ৭ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে।

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম
Theme Customized BY LatestNews