1. rajubdnews@gmail.com : 24jibonnews : admin
বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫, ১২:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদ:
২শ কেজি গাঁজাসহ দুই নারী আটক সাড়ে ছয় ঘণ্টা অবস্থানের পর শাহবাগ মোড় থেকে নার্সিং শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দেয়া হয়েছে নেত্রকোণায় বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু জাহাঙ্গীর কবির নানক ও তার স্ত্রী-কন্যার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যার ঘটনায় বৃহস্পতিবার অর্ধদিবস বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ পৃথিবীর ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা ছাত্র সমাজই ঠিক করবে : প্রধান উপদেষ্টা হলোখানায় প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পাষণ্ড পিতাসহ গ্রেফতার-৩ বাংলাদেশে প্রথমবার এসেই আতিথিয়তায় মুগ্ধ শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় মমতাজ বেগমের রিমান্ড শুনানি শেষে ব্রিফিংয়ের সময় সাংবাদিকদের ওপর চড়াও আইনজীবীরা তেজগাঁওয়ে ময়লার স্তূপে শিশুর মরদেহ

দুর্নীতির আরেক নাম কাঠালিয়া বিদ্যুৎ অফিস

প্রতিনিধির নাম :
  • আপডেট এর সময় : সোমবার, ২৫ জুন, ২০১৮

মোঃ শফিকুল ইসলাম রাসেল সিকদারঃ

ঝালকাঠির, কাঠালিয়ায়, ঘুষ দুর্নীতিগ্রস্থ অফিসের মধ্যে বিদ্যুৎ অফিসের নাম উঠে এসেছে। তথ্য নিয়ে, পর্যবেক্ষন করে জানা গেছে যে, কাঠালিয়া বিদ্যুৎ অফিসে অন্যান্য দুর্নীতিগ্রস্থ অফিসের চেয়ে কম দুর্নীতি হয় না এখানে। এখানেও নান ছলছুতি করে কাঠালিয়া বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তা আবাসিক প্রকৌশলী লাইনম্যান, রিডিং ম্যান, অফিস স্ট্যাফ ও মাস্টার রোল কর্মচারীগন গ্রহকদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। দেখা গেছে বাসা-বাড়ীতে কিংবা দোকান পাটের জন্য কোন গ্রহক মিটার নিতে গেলে লাইন খরচসহ ঘুষ দিতে হয় ৮-১০ হাজার টাকা। কোন ক্ষেত্রে গ্রহকদের কাছ থেকে লাইনের দুরত্ব বেশি দেখিয়ে এর তিনগুন বেশি নিয়ে থাকেন কখনও। মিল কারখানার বেলায়ত কোন কথায় চলে না সেখানে ৩-৪ লক্ষ টাকার নিচে কোন লাইন কাঠালিয়া আবাসিক প্রকৌশলীর কাছ থেকে কিংবা এরও উর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছ থেকে, ¯^-মিলের লাইন পাস করাই সম্ভব না।-মিল স্থান পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে স্থানীয় -মিল মিস্ত্রী মুসা মিয়া জানান একটি ¯^-মিলের স্থান পরিবর্তন করার সময় তাদের কাছ থেকে কাঠালিয়া আবাসিক প্রকৌশলী মুনিরুজ্জমান ২,৫০,০০০/- টাকা ঘুষ নিয়েছেন। বিদ্যুৎতের ছোট খাটো বিষয় গুলি যেমন- বিদ্যুৎ সংযোগ এর সমস্যা দেখা দিলে সেখানে লাইন সংযোগ পূনরায় করতে গেলে তিনশত বা চারশত টাকা না দিলে লাইনম্যানরা বলে থাকেন আমরা দুরে আছি আজ আশা যাবে না। বাধ্য হয়ে বড় এমাউন্ট দিবো বলে তাদের দ্বারা কাজ করাতে হয়। সংযোগের সমস্যার জন্য আবাসিক প্রকৌশলী মুনিরুজ্জামানের কাছে ফোন দিলে প্রায়ইসি ফোন রিসিফ করেন না তিনি। আর যদি ফোনে কোন সময় রিসিফ করেও থাকেন তখন বলেন লাইনে জারা কাছ করেন তারা বন্যায় বিদ্যুৎ লাইনে গাছ পড়েছেন তা সারতে গেছেন বলে জানান তিনি। বিল সর্ম্পকে কখনও মিটার দেখেন না মিটার রাইডার না দেখেই মন গড়া মিল করে থাকেন। বিল দেখে গ্রহকরা হতাশ হয়ে যান মাস শেষে। ৩০০ টাকার বিলে ৫০০/৮০০ করে থাকেন, কোন কোন সময় আবার বড় এই বাড়তি বিল গুলোকে মিল কারখানার মিটার গুরিয়ে বিল কম দেখিয়ে মোটা অংকের উৎকোচ নিয়ে মিনিমাম বিলের বাড়তি টাকা গুলি সরকারি অফিসের মুল মিটারের ইউনিটকে সমজস্য করে থাকেন। সরকারি অফিসের বিলে গড় মিল রাখেনা তারা। এই আবাসিক প্রকৌশলী মুনিরুজ্জামানকে ফোনের মাধ্যমে এই দুর্নীতি সর্ম্পকে জানতে চাওয়া হলে আবাসিক প্রকৌশলীকে ৫ বার ফোন করে তাকে লাইনে পাওয়া যায়। তাকে বিভিন্ন কথা-বার্তা জিজ্ঞাসা পর নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে কত টাকা লাগে তাহা জানতে চাইলে তিনি মোবাইলে এ গোপন কথা বলবেননা বলেন যানান। বার বার জানতে চাওয়া হলে আবাসিক প্রকৌশলী মুনিরুজ্জামান লাইনটি কেটে দেন। আরও অভিযোগ রয়েছে এদের বিরুদ্ধে, এনালগ মিটার চেইঞ্জ করতে হবে বলে নতুন মিটার লাগিয়ে দিয়ে সংযোগ বাবদ পনেরশত থেকে দুই হাজার টাকা নিয়ে থাকেন এই অফিসের লোকজনরা।

পোস্টটি আপনার স্যোশাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © জীবন নিউজ ২৪ ডট কম
Theme Customized BY LatestNews