রেজওয়ান,দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার অর্ন্তরালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদকদ্রব্য মুক্ত করণের উদ্দেশ্যে অনেক স্হান থেকে নারী ও পুরুষ আটক করার সংবাদ বিরামপুর থানা সূেএ জানা যায় । সূএ মোতাবেক মাদকদ্রব্য সরবরাহ ও ব্যাবহার করার অপরাধে যাদের কে আটক করা হয় তারা হলেন,পূর্ব জগন্নাথ পুর মহল্লার জুয়েলের স্ত্রী আলেকজান(৩৫),বেগম পুর মহল্লার শামসুলের পুএ আমিনুল ইসলাম,(২৮),একই মহল্লার মিজানুরের স্ত্রী মোনজিলা(৪৫),বিসকিনি মহল্লার মন্টু মিয়ার পুএ সাজ্জাদ হোসেন(২২),একই মহল্লার কছিরের পুএ এনামুল (৫৫)ও কছিরের স্ত্রী আফিয়া,বিরামপুর দিনাজপুর এবং পাবনা জেলার ফতেহ মোহাম্মদ পুর মহল্লার চুন্নু মিয়ার স্ত্রী মুন্নী(৪৫)কে আটক করেন ও ওয়ারেন্ট ভূক্ত আরও দশ জনকে ধৃত করেন বিরামপুর থানা পুলিশের অভিযান টিম। তাদের বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের মাদকদ্রব্য বিশেষ আইনের ২৫/বি ধারায় মামলা রুজু হয়। যার বিরামপুর থানা মামলা নং-৬৩,তাং-২৮/০৫/২০১৮ ইং
এ বিযয়ে জনগনের নিকট জানতে চাইলে তারা বলেন দেশের প্রতিটি শহরের ন্যায় বিরামপুরেও মাদকদ্রব্যের সরবরাহ ও ব্যাবহারের মাএা দিন দিন বেড়েই চলেছে এমন কি তারা পুলিশ প্রশাসনকেও ভয় পাচ্ছেন না, তাদের উপর চড়াও হয়ে তাদের উপর হামলা করছেন এবং দিনের পর দিন মাদকের কেনাবেচা ও সেবন কারির প্রবনতা বেড়েই চলেছে । সেই জন্যে দেশের জনস্পদের ভিষন ক্ষতি হচ্ছে বিধায় সরকার এমন কঠোর হতে বাধ্য হয়েছেন, তাতে করে দেশ ও সমাজের কল্যাণ সাধিত হবে মর্মে এমন ব্যাবস্হা ।
তারা আরও জানান যে,মাদকবিরুদ্ধি অভিযানে যারা ধরা পড়ছেন তারা চুনা পুটি কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন রাঘব বোয়াল মাদকদ্রব্য সরবরাহকারী ও সেবন কারিগন ধরা পড়েন নাই,তাদেরকে অতি তাড়াতাড়ি করে ধরা একান্ত প্রয়োজন বলে দাবি করেন তবেই বিরামপুরে মাদকদ্রব্য সরবরাহ ও সেবন কারি নিধন হবে তারা আশা করেন এমনই হবে ।
উল্লেখ্য, বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস ছবুরের এর নেতৃত্বে পুলিশ মাদক বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনা অব্যাহত রেখেছেন ।
এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের আটক করে আদালতে সোপর্দ করতে থাকায় কিছুদিনের মধ্যে তিনি মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের আতংকের অন্যতম কারণ হয়ে উঠেছেন।
বিরামপুর থানায় নবাগত অফিসার ইনচার্জ আব্দুস ছবুরের যোগদানের পর হতে মাদক বিরোধী সমন্বিত অভিযানের পাশাপাশি বিভিন্ন হাট-বাজারের গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে সচেতনাতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন । একসময়ের মাদকের স্পটখ্যাত,কাটলা,আয়ড়া,মুকুন্দপু
উঠতি বয়সের সন্তানদের নিয়ে যে অভিভাবকরা চরম শংকায় ছিলেন, আজ অনেকটাই তারা শংকাহীন। ইতিপূর্বে বিরামপুর শহর থেকে প্রকাশ্যে শত শত নম্বরবিহীন মোটরসাইকেলে মাদকদ্রব্য সংশ্লিষ্ট অনেকে যাওয়া আসা করতেন। কিন্তু বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস ছবুেরর সাহসীকতায় সঙ্গীয় পুলিশ ফোর্স সমূহের সমন্বয়ে সফলভাবে মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযানে এলাকার মাদক ব্যবসার মূলহোতারা হাতে নাতে ধরা পড়তে থাকায় এখন উল্লেখিত মাদকের স্পটগুলিতে নেই কোন অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা কোলাহল ।
অথচ
যেখানে প্রকাশ্যে মাদক বিক্রির মহোৎসবে মেতে উঠেছিল মাদক ব্যবসায়ীরা, সেখানে এখন তাদের কোন চিহ্ন খুঁজে পাওয়া মুশকিল। বিরামপুর উপজেলার অর্ন্তরগত সাধারণ মানুষদের মধ্যেও মাদকের কুফল সম্পর্কে সচেতনতার অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন সচেতন এলাকাবাসী জনসাধারণ ।
বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুস ছবুরের নেতৃত্বে মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীগনকে প্রায় বেশ কিছু আসামীকে আটক করে পর্যায়ক্রমে নিয়মিত মামলা দিয়ে আবার অনেককে ভ্রাম্যমান আদালতে সোপর্দ করায় এখন এই এলাকাটি কিছুটা হলেও মাদকদ্রব্য শূন্যতায় প্রতক্ষ্য করা যায় ।
এ বিযয়ে বিরামপুর উপজেলার ৪নং দিওড়,খাঁনপুর,বিনাইল,কাটলা,জো